বংশতালিকা ( Family Tree )
বিশদ জানার জন্য ছবিতে ক্লিক করুন (Click on the image for details)
-
তারিণীচরণ বন্দ্যোপাধ্যায়
তারিণীচরণ বন্দ্যোপাধ্যায়
বিভূতিভূষণের পিতামহ। পৈতৃক পেশা কবিরাজি। এঁদের আদি নিবাস পাণিতর থেকে তিনি, বা তাঁর পিতা (ত্রাহিরাম বন্দ্যোপাধ্যায়?), বনগ্রামের অন্তর্গত বারাকপুর গ্রামে এসে স্থায়ীভাবে বসবাস শুরু করেন।
-
মহানন্দ বন্দ্যোপাধ্যায়
মহানন্দ বন্দ্যোপাধ্যায়
(? - ১৯১১)বিভূতিভূষণের পিতা। কথক। তারিণীচরণ মহানন্দকে অধ্যয়ণের জন্য বেনারস পাঠান। ভবঘুরে প্রকৃতির মানুষ মহানন্দের ছাপ হরিহরের চরিত্রে প্রকট।বিভূতিভূষণ যখন অষ্টম শ্রেণীতে, তখন মারা যান।
মৃণালিনী দেবী ( দ্বিতীয়া স্ত্রী )
মৃণালিনী দেবী
(? - ১৯২১ বা ১৯২২)মহানন্দের দ্বিতীয়া স্ত্রী। কাঁচরাপাড়ার হালিশহরের কাছে তাঁর গ্রাম। এই গ্রামটি এখন নেই, কল্যানী বিশ্ববিদ্যালয়ের মধ্যে। হরিনাভীতে বিভূতিভূষণ যখন স্কুলে পড়ান, তখন মৃত্যু।
-
বিভূতিভূষণ বন্দ্যোপাধ্যায়
বিভূতিভূষণ বন্দ্যোপাধ্যায়।
(১৮৯৪ - ১৯৫০)মহানন্দ ও মৃণালিনীর প্রথম সন্তান।
রমা বন্দ্যোপাধ্যায় ( দ্বিতীয়া স্ত্রী )
রমা বন্দ্যোপাধ্যায়।
ফরিদপর জেলার ছয়গাঁও নিবাসী ষোড়শীকান্ত চট্টোপাধ্যায়ের কন্যা। বিভূতিভূষণের দ্বিতীয়া স্ত্রী।বিবাহের তারিখ ৩ ডিসেম্বর, ১৯৪০। পিতার আবগারী বিভাগের ভ্রাম্যমাণ চাকরীর সূত্রে বনগ্রামে থাকাকালীন লেখকের সঙ্গে আলাপ। তার থেকে পরিণয়।
-
তারাদাস বন্দ্যোপাধ্যায়
তারাদাস বন্দ্যোপাধ্যায়।
(১৯৪৭ -২০১০)বিভূতিভূষণের পুত্র। ডাকনাম বাবলু। মাত্র ৩ বছর বয়সে পিতৃহারা হন। এরপর ব্যারাকপুরে মাতুলালয়ে বড় হওয়া। নিজেও সাহিত্যচর্চায় খ্যাতিলাভ করেন।
-
-
ইন্দুভূষণ বন্দ্যোপাধ্যায়
ইন্দুভূষণ বন্দ্যোপাধ্যায়।
(১৮৯৭ - ১৯০২)মহানন্দ ও মৃণালিনীর দ্বিতীয় সন্তান। মাত্র পাঁচ বছর জীবিত ছিলেম।
-
জাহ্নবী দেবী
জাহ্নবী দেবী।
(১৮৯৯ - ১৯৩৭)বিভূতিভূষণের বোন, মহানন্দ ও মৃণালিনীর তৃতীয় সন্তান। ডাকনাম জাফরী। পঞ্চানন চট্টোপাধ্যায়ের সঙ্গে বিবাহ হয়। দুইটি সন্তান হয়, উমা এবং শান্ত। জাহ্নবীর স্বামীবিয়োগ হয় অকালে, অসফল কর্ণমূল অস্ত্রোপচারের ফলে। জাহ্নবী নিজেও অকালেই মারা যান। বিভূতিভূষণ বনগ্রামে একটি বাড়ি ভাড়া করে তাঁদের রেখেছিলেন। ইছামতীতে স্নান করতে গিয়ে তিনি আর ফেরেননি। সম্ভবতঃ কামটে নিয়ে যায় তাঁকে।
পঞ্চানন চট্টোপাধ্যায়
পঞ্চানন চট্টোপাধ্যায়
-
সরস্বতী দেবী
সরস্বতী দেবী
-
নুটবিহারী বন্দ্যোপাধ্যায়
নুটবিহারী বন্দ্যোপাধ্যায়
বিভূতিভূষণের সবচেয়ে ছোট ভাই। ডাক্তার ছিলেন। ক্যাম্বেল মে়ডিক্যাল কলেজে পড়েছেন, এখন যেটি নীলরতন সরকার মেডিকাল কলেজ নামে পরিচিত। বিভূতিভূষণের স্ট্রোক হওয়ার পর চিকিৎসা নিজের হাতে রেখেছিলেন বলে লেখকের কিছু পরিচিত মানুষ গঞ্জনা দেন। দাদার মৃত্যুর এক সপ্তাহ পরে, সেই অনুতাপে নুটবিহারী আত্মঘাতী হন।
-
-
হেমাঙ্গিনী দেবী
মহানন্দের প্রথম স্ত্রী। নিঃসন্তান। স্বামী মহানন্দকে পুনর্বিবাহ করতে বলেন, সেই কারণে।
গৌরী দেবী।
বিভূতিভূষণের প্রথমা স্ত্রী। পানিতরের বাসিন্দা কালীভূষণ মুখোপাধ্যায়ের মেয়ে। ১৯১৭ সালে বিবাহ এবং তার এক বছরের মধ্যেই মৃত্যু, সম্ভবতঃ কলেরায়।