- রচনা
- Literary Works
‘পথের পাঁচালি’ এবং ‘অপরাজিত’র পর বাঙালি পাঠক সমাজকে একটার পর একটা মহৎ উপন্যাস উপহার দিয়ে গেছে বিভূতিভূষণের লেখনী। এই উপন্যাসগুলির মধ্যে ‘দৃষ্টিপ্রদীপ’ (১৯৩৫), ‘চাঁদের পাহাড়’ (১৯৩৮), ‘আরণ্যক’ (১৯৩৯), ‘আদর্শ হিন্দু হোটেল’ (১৯৪০), ‘অনুবর্তন’ (১৯৪৩), ‘দেবযান’ (১৯৪৪) এবং ‘ইছামতি’ (১৯৫০) অধিক উল্লেখযোগ্য। একই সঙ্গে তাঁর আশ্চর্য সব ছোটগল্পের সংকলন ― ‘মেঘমল্লার’ (১৯৩১), ‘জন্ম ও মৃত্যু’ (১৯৩৭), ‘কিন্নরদল’ (১৯৩৮), ‘তালনবমী’ (১৯৪৪), ‘উপলখণ্ড’ (১৯৪৫), ‘ক্ষণভঙ্গুর’ (১৯৪৫) এবং ‘অসাধারণ’ (১৯৪৬) ― বাংলা সাহিত্যের মণিমুক্তো গুলির মধ্যে চিরস্থায়ী জায়গা করে নিয়েছে। বিভূতিভূষণ নিয়মিত দিনলিপি লিখতেন। তাঁর দিনলিপিগুলি ― ‘স্মৃতির রেখা’ (১৯৪১), ‘তৃণাঙ্কুর’ (১৯৪২), ‘ঊর্মিমূখর’ (১৯৪৪), ‘উৎকর্ণ’ (১৯৪৬) ― প্রত্যেকটি মহৎ সাহিত্য।
The publication of Pather Panchali and Aparajito were followed by several other masterpieces. His novels ― Drishti pradeep (1935), Chander Pahar (1938), Aranyak (1939), Adarsha Hindu Hotel (1940), Anubartan (1943), Debjan (1944) and Ichhamati (1950) ―have all survived the tough test of time. His short story collections ―Meghmallar (1931), Janma o Mrityu(1937), Kinnordal (1938), Talnabami (1944), Upalkhanda (1945) Khshanabhangur (1945) and Asadharan (1946), among others, have found permanent places in the rich ensemble of Bengali short stories. Bibhutibhushan wrote regular diaries. He published his daily memoiresin a number of chronicles ― Smritir Rekha (1941), Trinankur (1942), Urmimukhar (1944) and Utkarna (1946) each of which is a great read in its own right….